তিন থেকে চার বছর আগের ঘটনা। আমি বনসৃতে একটি বাসায় ভারা থাকতাম। বাসাটা ছিল চারতালা। ঐ বাসার নাইটগাড্ররা প্রতি রাতের মত সেদিন রাতেও পাহারা দিচ্ছিল। হটাৎ নাইটগাড্রদের কাছ থেকে কমপ্লেইন আসে যে তারা নাকি ছাদের উপর ঠিক রাত দুটার পর এক মহিলাকে দেখেছে।
ব্যপারটা প্রথম একটি নাইটগাড্র খেয়াল করে যে একটি মহিলা ছাদের উপর দারীয়ে আছে, কখনো এপাশ থেকে ওপাশে হাঁটা –হাঁটি করছে আবার দুই রেলিং-এর মাঝখানে বসে পা ঝুলাচ্ছে। ব্যপারটা লক্ষ্য করার সাথে সাথে ঐ নাইটগাড্র বাড়ির দারোয়ানকে যানায়। দারোয়ান ব্যপারটাকে মটেও গুরুত্ব না দিলে নাইটগাড্র দারোয়ানকে সেখানে টেনে নিয়ে যায়। কিন্তু গিয়ে সে নিজেই বিরক্ত হয়ে যায়, কারন তারা গিয়ে ওখানে কনো মহিলাকে আর সে রাতে খুজে পায়নি।
দুই থেকে তিনদিন পরে ঐ নাইটগাড্র প্ল্যান করে আসে যে যখন সে আবার কিছু দেখবে তখন সে যেভাবেই হোক গোটা বনসৃর নাইটগাড্রদের দেকে নিয়ে আসবে। এবং ভাগ্যবশত ঐ রাতে সে ঐ মহিলা বা ওটা যাই হোক না কেনো সেটাকে আবার আগের মতই ছাদের উপর হাটতে দেখা যাচ্ছে। দেখার সাথে সাথে সে হয়ত কনো ব্যবস্থা নিয়ে এসেছিল বিধায় সে সবকটা নাইতগাড্রকে একত্রীত করতে সক্ষম হয়। তারা সবাই বাড়ির পিছনে লুকিয়ে থাকে যাতে ওটা তাদের দেখতে না পায় এবং সকলে মিলে দারোয়ানকে নিয়ে এসেও ব্যপারটা দেখায়। দারোয়ান এসেও দেখে আসলেই একটা মহিলা ছাদে হেটে বেরাচ্ছে। মহিলার মাথার চুলগুলো ছিল খোলা আর মহিলা ছিল লম্বা মতন, পড়নে একটা লাল শাড়ি ছিল তাও কেমন ছেড়ে ছেড়ে হাটছে। এক কথায় ব্যপারটা ছিল অস্বাভাবিক! ব্যপারটা দেখলে তখন যে কেও দেখলেই ভয় পাবে এমন একটা অবস্থা ছিল সে মূহুর্তে। সংগে সংগে তারা সবাই মিলে ছাদে চোলে যায় ব্যপারটা কি তা দেখার জন্যে। কিন্তু এবারো আগের মতই তারা গিয়ে কিছুই দেখতে পায়না। বিষয়টা পরের দিনি আমাদের চারতালার সবাইকে দারোয়ান যানায়। ব্যপারটাতে তখন কেও গুরুত্ব দেয় আর কেও দেয়না। আমাদের মধ্যে কয়েকজন আঙ্কেল ছিলেন যারা বলেন ঠিক আছে আমরা তাহলে হুযুর নিয়ে আসব তারপর দেখি ব্যবস্থাটা কি করা যায়। এরপর একজন হুযুর নিয়ে আসা হয় এবং হুযুর পুরো বাসাটা চেক করেন। কিন্তু চেক করেই সে চোলে যান কনো মিমাংস ছারাই। পরবর্তিতে ওনার সাথে যোগাযোগ করে জিজ্ঞেস করা হয় যে “কি ব্যপার? আপনি তো বললেন পরবর্তিতে এসে যানাবেন বলে গেলেন আর তো কিছু বললেন না”।
হুযুর তখন জবাব দিল “আসলে আমি এর বিরুদ্ধে কনো ব্যবস্থা নিতে পারছি না”। ওনার কথা শুনার পর বাসার সকলেই আতঙ্কিত হয়ে পরে যে আসলেই বেপারটা খারাপ কিছুকে ইঙ্গিত করছে।
এ বিষয়টা হওয়ার পর ছাদে এরপর থেকে ইকটু অন্যরকম ঘটনা ঘটতে থাকে। চারতালায় যারা থাকত তারা রাতের বেলা শুনতে পেত কেও ছাদের উপর দৌড়াদৌড়ি করছে। নাইটগাড্ররাও ব্যপারটা খেয়াল করে দারোয়ানকে আবার জানালে দারোয়ান যানায় এটা নিয়ে মাথা না ঘামানই ভাল। ক্রমশই ব্যপারটা বেরে চলল। ছাদের উপর টিন ছিল। মাঝে মাঝে এমন হোত যে কেও টিনের উপর লাফাচ্ছে এমন বিকট শব্দ হোত। আবার ছদের পিলারের সাথে রড ছিল। কেও কেও রডগুল এক সাথে টেনে ছেড়ে দিলে যেমন ঝিম ধরানর মত শব্দ হয় তেমন শব্দও পেয়েছে। আমরা থাকতাম দোতালায় বিধায় আমারা তেমন কনো শব্দ পেতামনা। কিন্তু এবার বাসায় একটা হুলুস্থুল পরে যায়। চারতালায় যত ভারাটে ছিল তারা এবার একটা মীটিং ডাকে ও সিদ্ধান্ত নেয়া হয় আমারা ভাল একজন হুযুরকে আনব। যেহেতু এটা একটা অস্বাভাবিক ব্যপার কাজেই এ ছাড়া আর কনো উপায় নেই। তো এক এক জন বলল যে ভাল হুযুর যেভাবেই হোক খুজে বের করে আনবেই।
ঘটনা যা ঘটল তা হচ্ছে চারতালায় দুজন ভাই থাকত যারা এসব ব্যপারে কনো প্রকার পাত্তা দিতনা। দুজনি ইয়াং স্টুডেন্ট ছিল এবং তারা সব সময় বলত এমন কিছু তারা বিশ্বাসই করে না। এক রাতে তারা জেগে ছিল এবং তখনি শুনতে পারল যে কেও একজন ছাদে এদিক ওদিক দৌরাচ্ছে। ছোট ভাইটা বলল যে “আমি শিওর এটা আমাদের বাড়ির নাহয় পাশের বাড়ির কনো পাজী ছেলের কাজ। আজকে ওর খবর আছে। আমি কিছু একটা করে বসবই”।
বাড়ির সকলেই ঘুমিয়ে ছিল বিধায় তারা বাদে আর কেও শব্দটা শুনতে পারেনি। শব্দটা যখন এক সময় বাড়তে থাকে তখন বড় ভাইয়ের অনুমতি ছারাই ছোটজন একা একা চোলে যায় ছাদে। তার উদ্দেশ্য সে আজ কিছু একটা করেই ছারবে। আর সে শিওর যে এটা কনো মানুষেরি কাজ। কিছুক্ষন পর তার বড় ভাই তাকে খুজা খুজি শুরু করে। কারন যখন তার ছোট ভাই ছাদে যায় তখন সে ঘরে ছিলনা। ইকটু পরে তার খেয়াল হল সে তো ছাদে যাবে বলেছিল। মনে হতেই সে ছাদে চোলে যায় এবং গিয়ে যা দেখে তা অত্যন্ত উইয়ার্ড। ছাদে ঝুলার জন্য রিং ছিল। সে দেখল দুই রিং এর মধ্যে তার ছোট ভাইয়ের দুই পা উল্টা ভাবে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাধা অবস্থায় অজ্ঞান হয়ে ঝুলে আছে। রাতের বেলা এমন একটা দৃশ্য দেখে ঐ বড় ভাই চিৎকার শুরু করে দেয়। তার চিৎকার শুনে হুলুস্থুল অবস্থা পরে যায় এবং সবাই এসে তার ছোট ভাইকে তুলে ঘরে নিয়ে আসে। বিভিন্ন ভাবে তার চিকিৎসা করা হয় কিন্তু সে রাতের পর তার আর দুই তিন দিনে জ্ঞান ফিরেনি।
পরে যখন তার জ্ঞান ফিরে তখন সে ঐ দিন ছাদে গিয়ে যা দেখে তা বলতে শুরু করে “আমি ছাদে গিয়ে দেখি এক মহিলা দারীয়ে আছে। দারোয়ান যেমন বর্ননা দিয়েছে হুবুহু তেমনি একজন মহিলা শুধু সে উল্টা দিকে মুখ করে দারীয়ে ছিল। আমার হাতে তখনও একটা হকি স্টিক ছিল। আমি খুব রাগ উঠে ছিল তখন এবং আমি জিজ্ঞেস করলাম এতো রাতে আপনি এখানে কি করছেন? আপনার নাম কি? এসব প্রশ্নের সে কনো উত্তর দিচ্ছিলনা। এবার আমার রাগ এতো বেড়ে গেল যে আমি বললাম যদি আপনি কথা না বলেন তাহলে আমি আপনার গায়ে হাত দিতে বাদ্ধ হব। তখন মহিলাটি বলল তুই এখান থেকে যা। আমি স্পষ্ট শুনলাম মহিলাটির কন্ঠসর কেমন ঘরঘরে আর অনেকটা পুরুষে মত ছিল। আমি ভয় পেয়ে যাই। এর পর নরম ভাবে জিজ্ঞেস করলাম আপনি কে? সে বলল তুই এখান থেকে যা, আমি তোর ভালর জন্যি বলছি। আমি বললাম আমি চোলে যাব ঠিক আছে কিন্তু আপনি এমন করছেন কেন? আপনি আসলে কে? কত্থেকে এসেছেন? তখন মহিলা আমার দিকে মুখ ফিরে তাকায়। আমি দেখলাম কুষ্ঠ রোগীর চেহারায় যেমন গোটা গোটা আর কাটা কাটা অবস্থা থাকে ঠিক তেমনি। আর তার চোখ দুট পুরো পুরি লাল। আমার কেবল এতটুকুই মনে আছে। এরপর কি হয়েছে আমি আর কিছুই যানিনা”।
ঐ ঘটানার পর থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বাসার কেও সন্ধার পর থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত ছাদে যাবেনা। এসব ঘটনার পর আমরাও বাসা ছেড়ে দেই।
ব্যপারটা প্রথম একটি নাইটগাড্র খেয়াল করে যে একটি মহিলা ছাদের উপর দারীয়ে আছে, কখনো এপাশ থেকে ওপাশে হাঁটা –হাঁটি করছে আবার দুই রেলিং-এর মাঝখানে বসে পা ঝুলাচ্ছে। ব্যপারটা লক্ষ্য করার সাথে সাথে ঐ নাইটগাড্র বাড়ির দারোয়ানকে যানায়। দারোয়ান ব্যপারটাকে মটেও গুরুত্ব না দিলে নাইটগাড্র দারোয়ানকে সেখানে টেনে নিয়ে যায়। কিন্তু গিয়ে সে নিজেই বিরক্ত হয়ে যায়, কারন তারা গিয়ে ওখানে কনো মহিলাকে আর সে রাতে খুজে পায়নি।
দুই থেকে তিনদিন পরে ঐ নাইটগাড্র প্ল্যান করে আসে যে যখন সে আবার কিছু দেখবে তখন সে যেভাবেই হোক গোটা বনসৃর নাইটগাড্রদের দেকে নিয়ে আসবে। এবং ভাগ্যবশত ঐ রাতে সে ঐ মহিলা বা ওটা যাই হোক না কেনো সেটাকে আবার আগের মতই ছাদের উপর হাটতে দেখা যাচ্ছে। দেখার সাথে সাথে সে হয়ত কনো ব্যবস্থা নিয়ে এসেছিল বিধায় সে সবকটা নাইতগাড্রকে একত্রীত করতে সক্ষম হয়। তারা সবাই বাড়ির পিছনে লুকিয়ে থাকে যাতে ওটা তাদের দেখতে না পায় এবং সকলে মিলে দারোয়ানকে নিয়ে এসেও ব্যপারটা দেখায়। দারোয়ান এসেও দেখে আসলেই একটা মহিলা ছাদে হেটে বেরাচ্ছে। মহিলার মাথার চুলগুলো ছিল খোলা আর মহিলা ছিল লম্বা মতন, পড়নে একটা লাল শাড়ি ছিল তাও কেমন ছেড়ে ছেড়ে হাটছে। এক কথায় ব্যপারটা ছিল অস্বাভাবিক! ব্যপারটা দেখলে তখন যে কেও দেখলেই ভয় পাবে এমন একটা অবস্থা ছিল সে মূহুর্তে। সংগে সংগে তারা সবাই মিলে ছাদে চোলে যায় ব্যপারটা কি তা দেখার জন্যে। কিন্তু এবারো আগের মতই তারা গিয়ে কিছুই দেখতে পায়না। বিষয়টা পরের দিনি আমাদের চারতালার সবাইকে দারোয়ান যানায়। ব্যপারটাতে তখন কেও গুরুত্ব দেয় আর কেও দেয়না। আমাদের মধ্যে কয়েকজন আঙ্কেল ছিলেন যারা বলেন ঠিক আছে আমরা তাহলে হুযুর নিয়ে আসব তারপর দেখি ব্যবস্থাটা কি করা যায়। এরপর একজন হুযুর নিয়ে আসা হয় এবং হুযুর পুরো বাসাটা চেক করেন। কিন্তু চেক করেই সে চোলে যান কনো মিমাংস ছারাই। পরবর্তিতে ওনার সাথে যোগাযোগ করে জিজ্ঞেস করা হয় যে “কি ব্যপার? আপনি তো বললেন পরবর্তিতে এসে যানাবেন বলে গেলেন আর তো কিছু বললেন না”।
হুযুর তখন জবাব দিল “আসলে আমি এর বিরুদ্ধে কনো ব্যবস্থা নিতে পারছি না”। ওনার কথা শুনার পর বাসার সকলেই আতঙ্কিত হয়ে পরে যে আসলেই বেপারটা খারাপ কিছুকে ইঙ্গিত করছে।
এ বিষয়টা হওয়ার পর ছাদে এরপর থেকে ইকটু অন্যরকম ঘটনা ঘটতে থাকে। চারতালায় যারা থাকত তারা রাতের বেলা শুনতে পেত কেও ছাদের উপর দৌড়াদৌড়ি করছে। নাইটগাড্ররাও ব্যপারটা খেয়াল করে দারোয়ানকে আবার জানালে দারোয়ান যানায় এটা নিয়ে মাথা না ঘামানই ভাল। ক্রমশই ব্যপারটা বেরে চলল। ছাদের উপর টিন ছিল। মাঝে মাঝে এমন হোত যে কেও টিনের উপর লাফাচ্ছে এমন বিকট শব্দ হোত। আবার ছদের পিলারের সাথে রড ছিল। কেও কেও রডগুল এক সাথে টেনে ছেড়ে দিলে যেমন ঝিম ধরানর মত শব্দ হয় তেমন শব্দও পেয়েছে। আমরা থাকতাম দোতালায় বিধায় আমারা তেমন কনো শব্দ পেতামনা। কিন্তু এবার বাসায় একটা হুলুস্থুল পরে যায়। চারতালায় যত ভারাটে ছিল তারা এবার একটা মীটিং ডাকে ও সিদ্ধান্ত নেয়া হয় আমারা ভাল একজন হুযুরকে আনব। যেহেতু এটা একটা অস্বাভাবিক ব্যপার কাজেই এ ছাড়া আর কনো উপায় নেই। তো এক এক জন বলল যে ভাল হুযুর যেভাবেই হোক খুজে বের করে আনবেই।
ঘটনা যা ঘটল তা হচ্ছে চারতালায় দুজন ভাই থাকত যারা এসব ব্যপারে কনো প্রকার পাত্তা দিতনা। দুজনি ইয়াং স্টুডেন্ট ছিল এবং তারা সব সময় বলত এমন কিছু তারা বিশ্বাসই করে না। এক রাতে তারা জেগে ছিল এবং তখনি শুনতে পারল যে কেও একজন ছাদে এদিক ওদিক দৌরাচ্ছে। ছোট ভাইটা বলল যে “আমি শিওর এটা আমাদের বাড়ির নাহয় পাশের বাড়ির কনো পাজী ছেলের কাজ। আজকে ওর খবর আছে। আমি কিছু একটা করে বসবই”।
বাড়ির সকলেই ঘুমিয়ে ছিল বিধায় তারা বাদে আর কেও শব্দটা শুনতে পারেনি। শব্দটা যখন এক সময় বাড়তে থাকে তখন বড় ভাইয়ের অনুমতি ছারাই ছোটজন একা একা চোলে যায় ছাদে। তার উদ্দেশ্য সে আজ কিছু একটা করেই ছারবে। আর সে শিওর যে এটা কনো মানুষেরি কাজ। কিছুক্ষন পর তার বড় ভাই তাকে খুজা খুজি শুরু করে। কারন যখন তার ছোট ভাই ছাদে যায় তখন সে ঘরে ছিলনা। ইকটু পরে তার খেয়াল হল সে তো ছাদে যাবে বলেছিল। মনে হতেই সে ছাদে চোলে যায় এবং গিয়ে যা দেখে তা অত্যন্ত উইয়ার্ড। ছাদে ঝুলার জন্য রিং ছিল। সে দেখল দুই রিং এর মধ্যে তার ছোট ভাইয়ের দুই পা উল্টা ভাবে দড়ি দিয়ে শক্ত করে বাধা অবস্থায় অজ্ঞান হয়ে ঝুলে আছে। রাতের বেলা এমন একটা দৃশ্য দেখে ঐ বড় ভাই চিৎকার শুরু করে দেয়। তার চিৎকার শুনে হুলুস্থুল অবস্থা পরে যায় এবং সবাই এসে তার ছোট ভাইকে তুলে ঘরে নিয়ে আসে। বিভিন্ন ভাবে তার চিকিৎসা করা হয় কিন্তু সে রাতের পর তার আর দুই তিন দিনে জ্ঞান ফিরেনি।
পরে যখন তার জ্ঞান ফিরে তখন সে ঐ দিন ছাদে গিয়ে যা দেখে তা বলতে শুরু করে “আমি ছাদে গিয়ে দেখি এক মহিলা দারীয়ে আছে। দারোয়ান যেমন বর্ননা দিয়েছে হুবুহু তেমনি একজন মহিলা শুধু সে উল্টা দিকে মুখ করে দারীয়ে ছিল। আমার হাতে তখনও একটা হকি স্টিক ছিল। আমি খুব রাগ উঠে ছিল তখন এবং আমি জিজ্ঞেস করলাম এতো রাতে আপনি এখানে কি করছেন? আপনার নাম কি? এসব প্রশ্নের সে কনো উত্তর দিচ্ছিলনা। এবার আমার রাগ এতো বেড়ে গেল যে আমি বললাম যদি আপনি কথা না বলেন তাহলে আমি আপনার গায়ে হাত দিতে বাদ্ধ হব। তখন মহিলাটি বলল তুই এখান থেকে যা। আমি স্পষ্ট শুনলাম মহিলাটির কন্ঠসর কেমন ঘরঘরে আর অনেকটা পুরুষে মত ছিল। আমি ভয় পেয়ে যাই। এর পর নরম ভাবে জিজ্ঞেস করলাম আপনি কে? সে বলল তুই এখান থেকে যা, আমি তোর ভালর জন্যি বলছি। আমি বললাম আমি চোলে যাব ঠিক আছে কিন্তু আপনি এমন করছেন কেন? আপনি আসলে কে? কত্থেকে এসেছেন? তখন মহিলা আমার দিকে মুখ ফিরে তাকায়। আমি দেখলাম কুষ্ঠ রোগীর চেহারায় যেমন গোটা গোটা আর কাটা কাটা অবস্থা থাকে ঠিক তেমনি। আর তার চোখ দুট পুরো পুরি লাল। আমার কেবল এতটুকুই মনে আছে। এরপর কি হয়েছে আমি আর কিছুই যানিনা”।
ঐ ঘটানার পর থেকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বাসার কেও সন্ধার পর থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত ছাদে যাবেনা। এসব ঘটনার পর আমরাও বাসা ছেড়ে দেই।
Nice article post !!! For various historical Indian events Click Here For Visit this Site thanks ....
ReplyDelete